সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন দেশে মাথাপিছু আয় ২৫৯৩ ডলার এলো অগাস্টে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে অস্বস্তি রয়ে গেছে স্বর্ণের দাম ইতিহাসের সব রেকর্ড ভেঙে গেল অর্থমন্ত্রী: জলবায়ু পরিবর্তনে ৩০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন, মাত্র ২ বিলিয়ন পেলে যায় জান বাজি স্বর্ণের দাম নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে, আবার বৃদ্ধি ফখরুল জানান, কিছু রাজনৈতিক দল নির্বাচনে শঙ্কা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে বিএনপি বললো, ফ্যাসিস্ট শাসনে ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো আবার ক্ষমতায় আনবে তারেক রহমানের আশঙ্কা: সহজভাবে নেওয়া ভুলের সংকেত সবকিছু এখন পর্যন্ত ইতিবাচক: সাদিক কায়েম ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী বলেছেন, রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিয়েই ঢুকেছি
কাকরাইলে রাজনৈতিক সংঘর্ষে সহিংসতা: আইএসপিআর এর বিস্তার সংक्षিপ্ত বিবরণ

কাকরাইলে রাজনৈতিক সংঘর্ষে সহিংসতা: আইএসপিআর এর বিস্তার সংक्षিপ্ত বিবরণ

রাজধানীর কাকরাইলে দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় সৃষ্টি হয় ব্যাপক সহিংস পরিস্থিতি, যা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। বর্ধমান রাতের বিভ্রান্তির এই ঘটনায় গত শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা রাত ৮টার দিকে কাকরাইল এলাকার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠে। ওই সময় দুই দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়, যা ধীরে ধীরে দাঙ্গার রূপ নেয়। সংঘর্ষের ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়। প্রথমে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় তারা সেনাবাহিনীর সহায়তা मागে। পুলিশ তখন সংঘর্ষে যোগ দেওয়ার মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চেষ্টা করলেও, এরপর তারা মারামারি ও ইট-পাটকেল পুঁতে আঘাত হানে και একাধিক স্থাপনায় আগুন দেওয়ার চেষ্টাও করে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত সাধারণ জনগণের চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়, জনদুর্ভোগ ও আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। আইএসপিআর জানিয়েছে, শুরুতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উভয় পক্ষকে শান্ত থাকতে অনুরোধ করে, তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে। তবে কিছু নেতাকর্মী এই অনুরোধ উপেক্ষা করে মারামারি চালিয়ে যায় এবং আরও সহিংসতা সৃষ্টি করে। তারা পরিকল্পিতভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালায়, রাতে মশাল মিছিলের মাধ্যমে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করে তোলে। সংঘর্ষে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও আগুন ধরানোর চেষ্টা চলে, যা নিশ্চিতজনের জীবন ও সম্পদকে হুমকির মুখে রাখে। এর ফলে, বিজয়নগর, নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় সাধারণ মানুষ চরম বিপর্যয়ে পড়েন এবং চলাচল বিপর্যস্ত হয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য বেশ কিছু সময় চেষ্টা করলেও, সংঘর্ষ চলাকালীন পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে গেলে সেনাবাহিনী बल প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। আজকের এই সংঘর্ষে সেনাবাহিনীর পাঁচ সদস্য আহত হন। আইএসপিআর আরও জানায়, বাংলাদেশ সরকার সব ধরনের মারামারি ও মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। সেনাবাহিনী এই সিদ্ধান্তের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ এবং জননিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে mọi কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত। দেশের মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে সেনাবাহিনী সবসময় বদ্ধপরিকর এবং তারা জনগণের স্বার্থে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে দৃঢ় মনোবল রাখে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd